সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং

আমাদের মধ্যে অনেকের রয়েছে যারা সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং সৌদি আরবে কোন কোন ভিসায় যাওয়া যায়, সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং, সৌদি আরবে কোন ভিসা ভালো ইত্যাদি নানা বিষয় সম্পর্কে অজানা।
বাংলাদেশ সহ আরো অন্যান্য দেশের মধ্যে এমন অনেক মানুষের রয়েছে যারা সৌদি আরবের নানা বিষয়ে আসতে চাই। তাই আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানাতে চলেছি সৌদি আরবের কোন ভিসা ভালো, সৌদি আরবের ১০ নিষিদ্ধ কাজ সহ আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি অনেক উপকৃত হবেন।

সূচিপত্রঃ সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং

ভূমিকা

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যারা সৌদিআরবে বিভিন্ন কাজের জন্য যেতে চাই বা যেতে ইচ্ছুক হয়। কিন্তু তারা জানে না যে সৌদিআরবে কোন কোন ভিসায় যাওয়া যায়, সৌদিআরবের ভিসা প্রসেসিং সহ আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা উপরোক্ত সমস্ত বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করব "ইনশাআল্লাহ"।

তাহলে আসুন দেরি না করে জেনে নেয়া যাক সৌদিআরবে কোন কোন ভিসায় যাওয়া যায় সহ ইত্যাদি আরও নানা বিষয়ে সম্পর্কে।

সৌদি আরবের কোন ভিসা ভালো

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা রয়েছে যে, সৌদি আরবে কোন ভিসা ভালো এবং সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এই সম্পর্কে। সৌদি আরবের কোন ভিসা সবচেয়ে ভালো এ বিষয়ে সম্পর্কে আর্টিকেলটির মধ্যে সমস্ত তথ্য দেয়া হলো। আসুন তা জেনে নেয়া যাক।

সৌদি আরবের সাধারণত কাজের ভিসা বা বিভিন্ন কোম্পানির ভিসা অনেক ভালো হয়ে থাকে। যদি কোন প্রবাসী ব্যক্তি ওই দেশের পোশাকশিল্পে বা বিভিন্ন গার্মেন্টসে চাকরি পায় তাহলে শেষ সাধারণত অনেক ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকবে। সে অনেক ভালো মানের বেতন পাবে এবং তার পাশাপাশি সে ওই দেশের বিভিন্ন উচ্চমানের কোম্পানিতে চাকরি নিতে পারবে।
বিভিন্ন কোম্পানিতে বা পোশাক শিল্পে কাজের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পেলে ওই ব্যক্তি বড় ধরনের পোশাক শিল্পে বা কমপেটে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবে। সৌদি আরবে সাধারণত ড্রাইভিং ভিসার অনেক ভালো হয়ে থাকে। সৌদি আরবের ড্রাইভিং ভিসার জন্য বাংলাদেশী টাকায় ৬ লাখ টাকা খরচ হয়ে থাকে। তবে সেই দেশে প্রতিনিয়ত ড্রাইভিং ভিসায় ড্রাইভিং করে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে "ইনশাআল্লাহ"।

সৌদি আরবে সাধারণত রেস্টুরেন্ট ও হোটেল ভিসার চাহিদা অনেক বেশি থাকে এবং সেই দেশের সরকার এ রেস্টুরেন্ট ও হোটেল ভিসাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ সৌদি আরবে বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটক ভ্রমণে এসে থাকে। তাই সৌদি আরবের অনেকগুলো রেস্টুরেন্ট রয়েছে যারা সাধারণত দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মচারী রেস্টুরেন্টের কাজের জন্য নিয়োগ করে থাকে।

সৌদি আরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন পদ্ধতি

আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা সৌদি আরবে ভিসা ওমরা পালন পদ্ধতি সম্পর্কে জানেনা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে এই সম্পর্কের সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করব "ইনশাল্লাহ"। আসুন তাহলে এবার দেরি না করে জেনে নেয়া যাক কিভাবে সৌদি আরবের হিসাব ছাড়াই ওমরা পালন করা যায় এই সম্পর্কে।

সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, যুক্ত রাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত প্রায় ২১ টি দেশের স্থায়ী বাসিন্দারা ওমরা পালন করতে পারবেন। সৌদি আরবের হজ ও ওমরা বিষয়ক মন্ত্রণালয় এই তথ্য সম্পর্কে জানিয়েছেন। এর সঙ্গে তারা পর্যটনের উদ্দেশ্যেও আসতে পারে ভিসা ছাড়াই। এটি সাধারণত সৌদি সরকার জানিয়ে দিয়েছেন।

ওমরা হজ মন্ত্রণালয় আরো জানিয়েছেন, ওমরা হজের প্রক্রিয়া সহজ ও উন্নতমানের সেবা ইউরোপের সকল দেশের মাঝে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এবং ধর্মীয় অভিজ্ঞতা সহজলভ্য করার লক্ষ্যে সৌদি আরবের ভিসা ২০৩০ এর অংশ হিসেবে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আরো জানিয়েছেন হজ পালনে যোগ্য ব্যক্তিরা সহজেই নিশুক অ্যাপের মাধ্যমে তাদের ওমরাহ পালন এর পরিকল্পনা জানাতে পারেন।
এমনকি সেই দেশের নাগরিকদের জন্য আরও একটি সুবিধা রয়েছে তা হল তারা চাইলে সৌদিতে গিয়ে ওমরাহ পালনে আনুষ্ঠানিকতা শুরু করতে পারবেন। এছাড়াও সৌদিতে ট্রানজিট ভিসের মাধ্যমেও ওমরাহ পালন করা সম্ভব হয়ে থাকে।

সৌদি আরবের ১০ টি নিষিদ্ধ কাজ

আমাদের মধ্যে এমন অনেক রয়েছে যারা সৌদি আরবের নিষিদ্ধ কাজ সম্পর্কে অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে সৌদি আরবের ১০ নিষিদ্ধ কাজ ছাড়াও সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে জানাতে চলেছি। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি সৌদি আরবে নিষিদ্ধ কাজ সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন "ইনশাআল্লাহ"।

আসুন তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক সৌদি আরবের ১০ নিষিদ্ধ কাজ সম্পর্কে-
  • সৌদি আরবের অবিবাহিত পুরুষ এবং কোন মহিলা বা নারী কখনোই জনসম্মুখে সাক্ষাৎ করতে পারবে না এবং কথা বলতে পারবেনা।
  • সৌদি আরবে পোশাক প্রাণী বা কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি প্রাণী নিয়ে রাস্তায় বের হওয়া যাবে না।
  • সৌদি আরবে ২০০০ সালের মোবাইল ফোনের বিভিন্ন ফিউচার ব্যবহারের ভীষণ কড়াকড়ি আউট করা হলেও সৌদিতে ইন্টারনেট ইউটিউব ব্যবহার করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। রয়েছে
  • সৌদি আরবে অবিবাহিতরা কোন ধরনের মদ পান করতে পারবে না। তবে বিবাহিতরা বাহারাইনএ গিয়ে মদ পান করার সুযোগ পেয়ে থাকে।
  • সৌদি আরবে ধর্ম স্বাধীনতা নেই। আপনি যদি অন্য ধর্মের হয়ে থাকেন তাহলে জনসম্মুক্ষে আপনি কখনোই নিজেকে নিয়ে উপাসনা করতে পারবেন না।
  • সৌদি আরবের নারীদের জন্য খেলাধুলা নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে সৌদিতে ইদানিং স্কুলে মেয়েদের জন্য খেলাধুলা সহ শরীরচর্চার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে।
  • আপনি যদি একজন সৌদি নারী হন এবং আপনার বয়স যদি ৪৫ থেকে ৪৬ এর নিচে হয় তাহলে আপনি কখনো একা একা ভ্রমণ করতে পারবেন না। এটি সৌদি সরকার নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। ভ্রমণ করার জন্য আপনার পরিবারের একজন সদস্য থাকতেই হবে।
  • সাধারণত অন্যান্য দেশে গান-বাজনা বিদ্যমান থাকলেও সৌদিতে তা বিদ্যমান না। সৌদির শপিং মলে জোরে গান বাজানো যায় না বা জোরে গান বাজানোর অনুমতি দেয়া নেই।
  • সৌদি আরবের সাধারণত নারীদের ড্রাইভিং করতে দেয়া হয় না।
  • বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই ১৪ ই ফেব্রুয়ারি যা ভালোবাসা দিবস নেওয়া আমাদের মধ্যে পরিচিত এই দিবস সৌদিতে পালন নিষিদ্ধ। ভালোবাসার রঙ যেহেতু লাল হয়ে থাকে সেহেতু সেদিন সৌদিতে কেউ লাল ড্রেস পড়তে পারে না। এবং দোকানে লাল ফুল বা গোলাপ ফুল বিক্রি করতে দেয়া হয় না।

সৌদিআরবের ভিসা আবেদন ফি ভিসা আবেদন করার নিয়ম

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আমাদের মধ্যে এমন অনেক রয়েছে যা সৌদি আরবে ভিসা আবেদন ফ্রি এবং ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে অজানা। এছাড়াও সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কেও অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে চলুন তা জেনে নেয়া যাক।
সৌদি আরবে ভিসা আবেদন করার নিয়ম হলো। সৌদি আরবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি আপনার সম্পূর্ণ নির্ভুল তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

সৌদি আরবে বিভিন্ন ভিসার জন্য ভিন্ন এমাউন্টের টাকা প্রয়োজন হয়ে থাকে।

স্টুডেন্ট ভিসা -- বর্তমানে সৌদি আরবে স্টুডেন্ট ভিসা চালু রয়েছে। এই বিষয়ে সাধারণত সৌদি আরবে পড়াশোনা করার জন্য মূলত সৌদি সরকার চালু করেছে। সৌদি আরবের সাধারণত স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে গিয়ে ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকা যায়। বর্তমানে সৌদিতে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ সৌদি রিয়ালে ২৯৩ রিয়াল খরচ হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় সাধারণত ৪৪ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মত।

ওয়ার্কার ভিসা -- বর্তমানে সৌদিতে অনেকে কাজের জন্য গিয়ে থাকে। সৌদিতে বর্তমানে ওয়ার্কার ভিসা খরচ বা ফি সৌদি রিয়ালে ২০০ রিয়াল থেকে ৩০০ রিয়াল যা বাংলাদেশী টাকায় ৩১ হাজার টাকা থেকে ৪৭ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে।

ফ্যাক্টরি ভিসা -- সৌদি আরবের বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজের জন্য নানা ধরনের ভিসা পাওয়া গিয়ে থাকে। তবে ফ্যাক্টরি ভিসার খরচ তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি হয়ে থাকে। ফ্যাক্টরি ভিসার খরচ সৌদি রিয়ালে ৩০০ রিয়াল থেকে ৪০০ রিয়াল যা বাংলাদেশী টাকায় ৪৭ হাজার টাকা থেকে ৬২ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে।

টুরিস্ট ভিসা -- সৌদি আরবের সাধারণত ঘোরার জন্য টুরিস্ট ভিসা পাওয়া গিয়ে থাকে। টুরিস্ট ভিসার মূল্য অনেকটা কম হয়ে থাকে। এই টুরিস্ট ভিসা করতে সাধারণত সৌদি রিয়ালে ১৮০ রিয়াল থেকে ২০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে যা বাংলাদেশী টাকায় ২৮ হাজার থেকে ৩১ হাজার টাকা।

এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ভিসা সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য পাওয়া গিয়ে থাকে।

সৌদিআরবে কোন কোন ভিসা যাওয়া যায়

আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা সৌদি আরবে কোন কোন ভিসা পাওয়া যায় এই সম্পর্কে অজানা। এছাড়াও সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে চলুন এ সকল তথ্য সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

সাধারণত সৌদি আরবে অনেক ধরনের ভিসা পাওয়া গিয়ে থাকে। তবে এর মধ্যে কিছু বিষের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো-
  • স্টুডেন্ট ভিসা
  • ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা
  • ওয়ার্কার ভিসা
  • ইউকে ভিসা
  • ইউএস ভিসা সহ ইত্যাদি নানা ধরনের ভিসা পাওয়া গিয়ে থাকে।

সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং সমূহ

আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা সৌদি আরবের ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব "ইনশাআল্লাহ"।

বিভিন্ন দেশের মতো সৌদিতেও ভিসা প্রসেসিং করা হয়ে থাকে। এয়ারপোর্টের ভিতরে প্লেন থেকে নামার পর আপনার ভিসা প্রসেসিং ব্যাহত রাখার জন্য এয়ারপোর্টের কর্তৃপক্ষের কাছে আপনাকে যেতে হবে। এবং তারা যদি বলে যে আপনার ভিসা সব ঠিক আছে এরপর আপনি এয়ারপোর্ট থেকে বাহিরে আসতে পারবেন।

তবে আপনার ভিসা যদি সঠিক না থাকে তাহলে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ এয়ারপোর্ট এর মধ্যে কর্তৃপক্ষরা আপনাকে সাহায্য করবে আশা করা যায়। যদি আপনি বেআইনি পথে সৌদি আরবে যেতে চান তাহলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে এবং আপনার জান মালের কোন নিরাপত্তা বা নিশ্চয়তা থাকবে না।

সৌদিআরবে কাজের ভিসায় গিয়ে পড়াশোনা করা

আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা যে সৌদি আরবে কাজের ভিসায় গিয়ে পড়াশোনা করা যায় এই সম্পর্কে। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা সৌদি আরবের কাজের ভিসায় গিয়ে পড়াশোনা করা যায় এ সম্পর্কে আলোচনা করব "ইনশাআল্লাহ"। আসুন তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক।
সৌদি আরবে যে কোন কাজের ভিসার মাধ্যমে পড়াশোনা করা সম্ভব হয়ে থাকে। কারণ সৌদি আরবের যেকোনো কাজের পাশাপাশি পড়ালেখার সুযোগ দিয়েছে সেই দেশের সরকার। এই কারণেই সৌদি আরবের যে কোন কাজের পাশাপাশি পড়াশোনা করতে পারেন আপনি।

সৌদি আরবের বিভিন্ন কাজ সমূহ

আমাদের মধ্যে এমন অনেক রয়েছে যারা সৌদি আরবের বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে অজানা। মূলত সৌদি আরবে নানা ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ সমূহ গুলো হল
  • বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজ
  • বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • রাজমিস্ত্রি
  • কৃষিকাজ
  • বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ
  • বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে কাজ
  • আর্কিটেকচার এর কাজ
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজের সুবিধা রয়েছে। আপনারা যদি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে নিচের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। সেখানে সকল কাজের সম্পূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

লেখকের মন্তব্যঃ সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন এবং ভিসা প্রসেসিং

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানার চেষ্টা করেছি যে, সৌদিআরবে ভিসা ছাড়াই ওমরা পালন পদ্ধতি, সৌদি আরবে ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি, সৌদি আরবের ১০ টি নিষিদ্ধ কাজ, সৌদি আরবের ভিসা আবেদন ফি এবং ভিসা আবেদন করার নিয়ম ইত্যাদি নানা বিষয় সম্পর্কে।

তাই আমাদের এই পোষ্ট বা আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে এই পোস্ট বা আর্টিকেলটি অন্যদের মাঝে শেয়ার করে দিন তারা যেন এই আর্টিকেলটি বা পোস্টটি পরে উপকৃত হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পয়েন্টার ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url