ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি ইতালির শহর গুলোর নাম
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা, ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি, ইতালির বিভিন্ন শহর গুলোর নাম, ইতালি যাওয়ার উপায় তাদের নানা বিষয় সম্পর্কে। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে চলুন এ সকল তথ্য সঠিকভাবে সম্পূর্ণরূপে জেনে নেয়া যাক।
বাংলাদেশ এবং অন্য দেশের মধ্যে এমন অনেক মানুষই রয়েছে যারা ইতালিতে ভিসা আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানেনা। তাই আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি "ইনশাল্লাহ" জেনে যাবেন ইতালির শহরের নানা অজানা বিষয়ে এবং ইতালির শহর গুলোর নাম ইত্যাদি সম্পর্কে। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি অনেক উপকৃত হবে।
সূচিপত্রঃ ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি ইতালির শহর গুলোর নাম
ভূমিকা
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ বর্তমানে বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি কাজের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এবং অনেক নিম্নমানের বেতনের চাকরি পাওয়া যাচ্ছে। এতে করে মানুষের বা পরিবারের চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। এর কারণে অনেক মানুষ বিদেশে বিভিন্ন দেশে যেতে চায়। এর মধ্যে একটি দেশ হল ইতালি।
মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য অবৈধ বিভিন্ন পথে ইতালিতে বসবাস করার জন্য গিয়ে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৩০% মানুষ ইতালিতে বসবাস করছে। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে ইতালির শহরের নাম গুলো কি কি, ইতালি শহরে কিভাবে যাবেন এবং ইতালির ভিসা খরচ সমাহর ইত্যাদি নানা বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। তাই আসুন এ সকল বিষয়ের সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
ইতালির শহর গুলোর নাম সমূহ
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা ইতালির শহর গুলোর নাম সম্পর্কে জানেনা এবং ইতালিতে কয়টি শহর রয়েছে এ সম্পর্কে জানেনা। এছাড়াও ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে ইতালির শহর গুলোর নাম এবং কয়টি শহর রয়েছে এ সম্পর্কে জানতে চলেছি। তাহলে আসুন এবার জেনে নেয়া যাক-
ইতালির শহর গুলোর নাম সমূহ গুলো হল-
ক্রমিক নং | দেশের নাম | ক্রমিক নং | দেশের নাম |
---|---|---|---|
১ | সৌদি আরব | ২৬ | জাপান |
২ | রোমানিয়া | ২৭ | থাইল্যান্ড |
৩ | কানাডা | ২৮ | যুক্তরাষ্ট্র |
৪ | যুক্তরাজ্য | ২৯ | অস্ট্রেলিয়া |
৫ | শ্রীলংকা | ৩০ | লেবিয়া |
৬ | চীন | ৩১ | লেবানন |
৭ | কম্বোডিয়া | ৩২ | জর্ডান |
৮ | সিঙ্গাপুর | ৩৩ | জামাইকা |
৯ | ইতালি | ৩৪ | নিউজিল্যান্ড |
১০ | বাহারাইন | ৩৫ | কুয়েত |
১১ | ডেনমার্ক | ৩৬ | মালদ্বীপ |
১২ | কাতার | ৩৭ | মালয়েশিয়া |
১৩ | সুইজারল্যান্ড | ৩৮ | ওমান |
১৪ | ভারত | ৩৯ | সংযুক্ত আরব আমিরাত |
১৫ | অস্ট্রেলিয়া | ৪০ | উত্তর কোরিয়া |
১৬ | দক্ষিণ কোরিয়া | ৪১ | দুবাই |
১৭ | ফ্রান্স | ৪২ | ইন্দোনেশিয়া |
১৮ | মরিশাস | ৪৩ | ব্রুনাই |
১৯ | ডেনমার্ক | ৪৪ | ইরাক |
২০ | জর্ডান | ৪৫ | পাকিস্তান |
২১ | উরুগুয়ে | ৪৬ | ক্যামেরুন |
২২ | কাজাখস্তান | ৪৭ | কেনিয়া |
২৩ | গ্রীস | ৪৮ | চিলি |
২৪ | ভুটান | ৪৯ | মধ্য আফ্রিকা |
২৫ | সেন্ট লুসিয়া | ৫০ | হাইতি |
ইতালির সবচেয়ে বড় শহর সমূহ
আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা ইতালির সবচেয়ে বড় শহর সমগুলো কি কি এই সম্পর্কে জানতে চান এবং ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে ও জানতে চান। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা এই জিনিস সবচেয়ে বড় শহরসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব "ইনশাআল্লাহ"। আসুন তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক।
নিচে কিছু বড় শহরের নাম তালিকায় দেয়া হলো-
ক্রমিক নং | শহরের নাম | ক্রমিক নং | শহরের নাম |
---|---|---|---|
১ | রোম (রাজধানী) | ১৬ | মিলান |
২ | নেপলস | ১৭ | টুরিন |
৩ | পালেরমো | ১৮ | জেনোয়া |
৪ | ফ্লোরেন্স | ১৯ | বোলোনিয়া |
৫ | ভেনিস | ২০ | বারি |
৬ | ভেরোনা | ২১ | পিজা |
৭ | সিয়েনা | ২২ | রিমিনি |
৮ | কাতানিয়া | ২৩ | সিসিলি |
৯ | সালেরনো | ২৪ | মাতেরা |
১০ | লেচে | ২৫ | পেস্কারা |
১১ | ট্র্যাপানি | ২৬ | রাভেনা |
১২ | পারমা | ২৭ | মডেনা |
১৩ | মান্টুয়া | ২৮ | ত্রিয়েস্তে |
১৪ | কাজের্তা | ২৯ | আরেজ্জো |
১৫ | ক্রেমোনা | ৩০ | পেসারো |
রোম ( রাজধানী ) -- প্রিয় পাঠকবৃন্দ আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা ইতালির রাজধানীর নাম কি জানে না এবং রাজধানী সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। তাই আসুন রাজধানী রোম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা জাক।
ইতালির প্রধান রাজধানী এবং সব শহর চেয়ে বড় শহর হচ্ছে রোম। অভিজাত ভবন বা বিল্ডিং, রেস্তোরা ছাড়াও এ শহরে রয়েছে প্রচুর দর্শনীয় স্থান। এটি হলো ইউরোপের সবচেয়ে পুরনো একটি শহর। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী শহর নামে পরিচিত। এই শহরের নাম অজানা এমন মানুষ পৃথিবীতে কমে রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী এই শহরে রয়েছে অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা। এছাড়াও এ শহরে অনেক পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী প্রচুর মিউজিয়াম রয়েছে।
ফ্লোরেন্স শহর -- ইতালির এই ফ্লোরেন্স শহর বা নগরী থেকে নবজাগরণ শুরু হয়েছিল এমনটা জানা যায়। ইতালি দেশের এ শহরে অসংখ্য অভিজাত বা বড় বড় ভবন বা বিল্ডিং রয়েছে। উফিজি গ্যালারি বা মিউজিয়াম থেকে ইতালির চারুকলা সম্পর্কে জানা যায় যে, এই শহরে "পিয়াজ্জেল মাইকেল্যাংগেলোতে" প্রতিনিয়ত সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখার জন্য অনেক বেশি-বিদেশি পর্যটকরা এসে থাকেন। ইতালি দেশের এই শহরটিতে বাইরের দেশের বিভিন্ন পরিবার একসঙ্গে ভালোভাবে থাকতে পারবে। কারণ ফ্লোরেন্স এই শহরটি একটি জনপ্রিয় এবং দর্শনীয় জায়গা।
সিয়েনা শহর -- এই শহরটি মূলত একটি পাহাড়ে ঘেরা শহর। এটি সাধারণত তুস্কানি শহরের ভিতরে অবস্থিত রয়েছে। সাধারণত ফ্লোরেন্স শহরের বা নগরীর মতোই মনোরম এবং শান্তশিষ্ট হলো এই শহর সিয়েনা। এখানে একটি সিয়েনার বিখ্যাত গির্জা ক্যাথেড্রাল সুশোভিত বা অবস্থিত। ফ্লোরেন্স এবং তুস্কানি থেকে সিয়েনা শহরের দূরত্ব অনেকটা কাছেই। ফ্লোরেন্স থেকে সিয়েনায় ভ্রমণ করা অনেকটাই সহজ। এই শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান, জাদুঘর এবং অনেক ধরনের মিউজিয়ামে একবার গেলে আর ফিরে আসতে ইচ্ছা করে না। কারণ এই শহরটা এতটাই উন্নত যা শহরের মানুষজন এবং বাসা বাড়ি দেখলেই বোঝা যায়।
তুস্কানি শহর -- তুস্কানি এমন একটি শহর যা মূল শহরের বাইরে অবস্থিত। এই শহরটির আশেপাশে সবুজ গাছপালা এবং অনেক বড় সবুজ মাঠ রয়েছে। এই শহরটি অতি মনোমুগ্ধকর ও বৈচিত্র্যময় শহর গুলোর মধ্যে একটি অন্যতম শহর। অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের জন্য এই শহরটি অনেক ভালো হয়ে থাকে। এই শহরে প্রতিনিয়ত অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ আসা-যাওয়া করতেই থাকে। তবে তুস্কানি শহর ইতালির দেশের মধ্যে একটি বড় শহর।ফ্লোরেন্স এবং সিয়ানা শহর থেকে অল্প কিছু সময়ের দ্রুত থাকার কারণে ফ্লোরেন্স, সিয়েনা এবং তুস্কানি শহরে একই সঙ্গে ভ্রমণ করে থাকে অনেক পর্যটকরা। মানুষের চাহিদা মোতাবেক এই শহর কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।
মিলান শহর -- মিলান শহরটি হল আধুনিক পর্যটন সমৃদ্ধ শহর। এই শহর বিভিন্ন দেশ থেকে আসা পর্যটকদের কাছে অনেক পছন্দের একটি শহর। এই শহরে ফ্লোরেন্স, ভেনিস, লেক কমো ইত্যাদি দেশ থেকে আসার অনেক ভালো ব্যবস্থা রয়েছে বা আসা যায়। ইতালির এই দেশটিতে ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ধরা হয় এই মিলান শহরকে। সাধারণত মিলান শহরের অসংখ্য মনোমুগ্ধকর দর্শনে স্থান রয়েছে। সাধারণত অনেক কম মানুষের রয়েছে যারে এই শহর সম্পর্কে জানে না। কারণ সবার মুখে মুখে রয়েছে এই শহরের নাম।
ভেনিস শহর -- এই শহরটি সাধারণত ক্রিয়ামদী পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভেনিস শহরে রয়েছে কয়েকটি ভালো মানের স্টেডিয়াম। এইসব স্টেডিয়ামে খেলাধুলার অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও এই শহরে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী এবং মনোমুগ্ধকর ও ঐতিহাসিক স্থান। এই সকল মনোমুগ্ধকর স্থান দেখতে প্রতিনিয়ত অনেক মানুষ দূর-দূরান্তর থেকে ছুটে এসে থাকে।
ভেরোনা শহর -- ইতালির এই ভেরোনা শহরে শেক্সপীয়রের রোমিও এবং জুলিয়েট নাটক প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছে। ইতালির এই ব্যস্ত শহরে রয়েছে রোমিও জুলিয়েট কাহিনীর জুলিয়েটের ঘর। ইতালির এই শহরে প্রতিনিয়ত অনেক পর্যটক জুলিয়েটের ঘর দেখতে এসে থাকে এ কারণেই এই শহরে অনেক ভিড় বা গেঞ্জাম থাকে। এই শহরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনোমুগ্ধকর দর্শনের স্থান দর্শনার্থী বা পর্যটকদের মুগ্ধকর করে তোলে। সকল বিশ্বের মানুষের কাছে এই শহরটি একটি জনপ্রিয় শহর হিসেবে পরিচিত।
ইতালি যাওয়ার উপায় ২০২৪ বিস্তারিত
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যারা ইতালি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান। এবং ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে অজানা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানাবো ইতালি যাওয়ার উপায় ২০২৪ এই সম্পর্কে। তাই সম্পূর্ণ আশা করছি উপকৃত হবেন "ইনশাআল্লাহ"।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকেই ইতালি প্রবেশ করা অনেকটা কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ অনেকাংশেই বাংলাদেশ থেকে ইতালির সরকারি ভিসা পাওয়া যায় না। অতঃপর এরপরেও প্রতিনিয়ত ইতালিতে বিভিন্ন দেশ থেকে সরকারিভাবে শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। কারন এই দেশে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কৃষি কাজের চাহিদা।
ইতালি দেশে কাজ অনুযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা অনেক কম। বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে সরকারি ভাবে ইতালি ভিসা পাওয়া গিয়ে থাকে। এর মধ্যে একটি কোম্পানির নাম হলো বোয়েপেল। আপনি যদি সকল উপায়ে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনি বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে প্রবেশ করতে পারবেন "ইনশাআল্লাহ"।
ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি সমূহ
আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানেনা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা এই সম্পর্কে সকল বিস্তারিত আলোচনা করব "ইনশাআল্লাহ"। তাহলে আসুন এবার জেনে নেয়া যাক।
বর্তমানে অনলাইনে যুগে অনলাইনে সার্কুলার অনুযায়ী ইতালিতে ভিসার জন্য আবেদন করা যায়। আপনার কাছে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে আপনি ঘরে বসে থেকে ইতালির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করা যায়। অতঃপর আপনাকে কোন একটি এজেন্সির সাহায্য নিয়ে আপনার অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম জমা দিয়ে ভিসা কনফার্ম করতে হবে।
অতঃপর, আপনি যদি অনলাইন থেকে ভিসার আবেদন করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে গুগল ক্রোমে প্রবেশ করতে হবে এবং সেখানে সার্চবারে গিয়ে লিখতে হবে ( www.italy visa application.com ) লেখার পরে সার্চ দিতে হবে। অতঃপর আপনাকে একটি ইতালির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে এবং সেখানে গিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সমূহ সঠিকভাবে দিয়ে করম পূরণ করতে হবে।
এবং ফর্ম এর খালিঘর গুলো সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে এবং সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট করে দিতে হবে বা জমা দিতে হবে। অতঃপর এ সকল কাজের মাধ্যমেই আপনার ভিসা আবেদন এর কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে "ইনশাআল্লাহ"।
ইতালি ভিসা পাওয়ার সহজ উপায়
আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা ইতালিতে ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জানেনা। তাই আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষের এসে যারা ইতালি ভিসা করার সহজ নিয়ম গুলো খুজে থাকেন। কারণ বর্তমানে ইতালির ভিসা পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে গেছে। বাংলাদেশের সাধারণত ভালো কর্মস্থান না থাকায় বাংলাদেশের সফল মানুষ একটি ভালো রাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টা করে। আপনি যদি ইতালিতে খুব সহজে যেতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি ভিসা করতে হবে।
বর্তমানে কোন দালানের মাধ্যমে গিয়ে প্রতারিত হবেন না। কারণ ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করা যায়। এজেন্সি মাধ্যমে সঠিক উপায়ে ইতালির ভিসা অতি শীঘ্রই পেয়ে যাবেন "ইনশাআল্লাহ"।
ইতালির ভিসা খরচ সমূহ গুলো
বর্তমানে ইতালিতে কোন ধরনের বিষয়ে কত খরচ হয়ে থাকে এটা অনেকেই জানেনা। তাই আজকে আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানাতে চলেছি ইতালির ভিসা খরচ সমূহ সম্পর্কে। তে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন।
ইতালিতে বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আনুমানিক ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকছে। তবে বর্তমানে ইতালিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অন্যতম একটি ভিসা এই ভিসা ন্যূনতম ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে।
বর্তমানে ইতালিতে কৃষি ভিসায় অনেক মানুষ নেয়া হচ্ছে। কারণ ইতালিতে কৃষিকার অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং ইতালিতে কৃষি কাজ অনেক কম মানুষ করে থাকে। এর কারণে বাহির থেকে ইতালিতে কৃষি কাজের জন্য অনেক লোক নিয়ে থাকছে। বর্তমানে ইতালিতে কৃষি ভিসা সরকারি ভাবে নিতে গেলে ৭ থেকে ৯ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হচ্ছে।
এর মধ্যে আরো একটি অন্যতম বিষয় হচ্ছে টুরিস্ট ভিসা। এই বিষের মাধ্যমিক দেরিতে আসার জন্য সর্বনিম্ন ৩ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত
আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে চাই। তবে স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা ইত্যাদিতে স্টুডেন্ট ভিসার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরব এবং এর পাশাপাশি ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতির সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে আসুন এবার জেনে নেয়া যাক ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে কিছু তথ্য।
ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য শিক্ষার্থীদের বয়স কমপক্ষে ৭ থেকে ১০ বছর হতে হবে। এছাড়াও ইতালির যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেতে আপনার কাছে স্বাস্থ্য বীমা থাকতে হবে। অতঃপর তা না হলে ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে।
সাধারণত এ ধরনের স্টুডেন্ট ভিসার কোন স্পন্সরের প্রয়োজন হয়না বা দরকার পড়বে না। অতঃপর ইতালির স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি ইতালির স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ইতালিতে বিভিন্ন কাজের ব্যবস্থা সমূহ
বর্তমানে ইতালিতে কি কি কাজ পাওয়া গিয়ে থাকে এটা আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা। তাই চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা জাক।
সাধারণত অনেক ধরনের কাজ পাওয়া গিয়ে থাকে এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো বেতনের কাজ হচ্ছে কোন কোম্পানিতে জব করা এর মাধ্যমে আপনি একটি ভাল আয় ইনকাম করতে পারবেন। তবে ইতালিতে কৃষি কাজ, বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজ, ইলেকট্রিশিয়ান সহ নানা ধরনের কাজ রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি একটি ভালো মানের অর্থ আয় করতে পারবেন "ইনশাআল্লাহ"।
লেখকের মন্তব্যঃ ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি ইতালির শহর গুলোর নাম
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি যে, ইতালির শহর গুলোর নাম, ইতালি ভিসা আবেদন করার পদ্ধতি, ইতালিতে বিভিন্ন কাজের ব্যবস্থা, ইতালিতে ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় এবং ইতালির ভিসা খরচ সমূহ সহ আরো নানা ধরনের বিষয় সম্পর্কে।
তাই আমাদের এই পোস্ট বা আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্ট বা আর্টিকেলটি অন্যদের মাঝে শেয়ার করে দিন যেন তারা এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হতে পারে।
পয়েন্টার ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url