ছাত্র অবস্থায় অনলাইনে ইনকাম করার উপায় - ছাত্রদের অনলাইন ইনকাম

"আসসালামু আলাইকুম" ছাত্র অবস্থায় অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি জেনে রাখা উচিত। আমরা যারা সাধারণত পড়াশোনা করছি তাদের সবার একটি করে আশা থেকে থাকে। যে ছাত্র অবস্থায় অনলাইনে ইনকাম করতে পারলেই পরিবারের উপর থেকে অনেকটা চাপ কমে যায়।

অনলাইনে বেশ কিছু উপায় রয়েছে ছাত্রদের ইনকাম করার। আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্ট বা আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আমাদের মাঝে বেশিরভাগ ছাত্র রয়েছে যারা পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম কিভাবে করতে হয় এই বিষয়টি অবশ্যই চিন্তা-ভাবনা করে থাকে। কিছু কিছু ছাত্র অনলাইনে ক্লাস ভিডিও তৈরি করে এবং অফলাইনে টিউশনি বা প্রাইভেট পরিয়ে ইনকাম করে থাকে। সাধারণত অনলাইনে অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো পড়াশোনার ক্ষতি না করে সহজেই ইনকাম শুরু করা যায়। সে সকল বিষয়গুলো হল-

ব্লগিং করে ইনকাম -- বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ঘরে বসে ইনকাম করা খুব সহজ মাধ্যম হলো ব্লগিং। অতঃপর, আপনি যদি একজন ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে থাকেন এবং পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি আর্টিকেল নিয়মিত লেখে গুগল এডসেন্স অনুমোদিত হলেই ব্লগিং থেকে ইনকাম আসা শুরু হয়ে থাকে। এর মাধ্যমেই আপনি একটি ভালো আয় করতে পারেন।

ফাইভার ওয়েবসাইট এর মাধ্যেমে -- আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফাইবার ওয়েবসাইটের সম্পর্কে জানা উচিত। কারণ সকল ফ্রিল্যান্সিং কাজ ফাইবার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। এখানে আপনি যে সকল কাজে অভিজ্ঞ সেই কাজগুলো আপনি বেছে নিতে পারবেন। এবং কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আপনার ক্লাইন্টকে কাজ ডেলিভারি দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

গ্রাফিক ডিজাইন করে -- অতি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলোর মধ্যে আরও একটি জনপ্রিয় কাজ হল গ্রাফিক্স ডিজাইন করা। বর্তমান সময়ে অনলাইন জগতে যেসকল সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে প্রতি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলো ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার তাদের কোম্পানির জন্য ভাড়া করে থাকে। এবং তারা তাদের জন্য ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন করে দিয়ে থাকে।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে -- বর্তমান সময়ে প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং প্লেস হল ডিজিটাল মার্কেটিং। অনলাইনে যতগুলো কাজ রয়েছে তার মধ্যে অতি চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল ডিজিটাল মার্কেটিং। সাধারণত বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচয় মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যবহার হয়ে থাকে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে -- যদি আপনার একটি পার্সোনাল ওয়েবসাইট থাকে এবং তার মধ্যে ভিজিটর সংখ্যা বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি এফিলেট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। সাধারণত এটি অনেক ডিমান্ডে। এর মধ্যে অনেকগুলো পর্ণের বিজ্ঞাপন দিতে হয়ে থাকে। এই বিজ্ঞাপন থেকে যে ওই পণ্যটি ক্রয় করবে সাধারণত তাদের কাছ থেকে যে কমিশন পাওয়া যায় সেটি হল অ্যাফিলিট মার্কেটিংই আপনার ইনকাম।

ছাত্র লাইফে ইনকাম করতে হলে আজকের আর্টিকেলটি সহকারে পড়ুন। আমরা যারা সাধারণত পড়াশোনা করি আমরা সবাই চাই যে ছাত্র লাইফে ইনকাম করতে পারলে অনেক ভালো হতো। এবং পরিবারের উপর থেকে হয়তোবা কিছুটা চাপ কমে যাবে। তাই আমরা ছাত্র লাইফে ইনকাম করতে অনেক বেশি ইচ্ছুক হয়ে থাকি। আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য যারা ছাত্র লাইফে ইনকাম করতে চান। তাই যারা ছাত্র লাইফে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য বেশ কিছু ইনকামের পদ্ধতি রয়েছে।

ফেসবুক মার্কেটিং করে -- বর্তমানে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হলো ফেসবুক। ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন জনসংখ্যা পৃথিবীতে অনেক কম রয়েছে। ফেসবুক জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ facebook কথাটি থেকে। ফেসবুক থেকে বর্তমানে ভালো পরিমানে টাকা উপার্জন করা যায়। সাধারণত ফেসবুক থেকে ভালো পরিমানে টাকা উপার্জন করার কারণ হলো facbook শব্দটির কারণে। আপনার যদি ফেসবুকে একটি ভালো পরিমাণে ফলোয়ার যুক্ত পেজ থাকে তাহলে সেখান থেকে আপনি একটি ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

আর্টিকেল রাইটিং -- বর্তমানে বিভিন্ন প্রকার ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আর্টিকেল লিখে দেওয়ার ফলে ভালো অর্থ প্রদান করে থাকে। আপনার যদি লেখালেখি পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে বাংলা অথবা ইংলিশে আর্টিকেল লেখে আয় করতে পারেন। পড়াশোনার পাশাপাশি এটি করা আপনার জন্য অনেক ভালো হবে। আপনি যদি পড়াশোনার কোনো রকম ক্ষতি না করে অনলাইনে ইনকাম করতে চান বা অনলাইনে ইনকামের সুযোগ খুঁজছেন তাহলে এটি করতে পারেন। আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে পড়ালেখার ক্ষতি ছাড়াই ইনকাম করা সম্ভব।

অনলাইনে ব্যবসা করার মাদ্ধমে -- বর্তমানে যেহেতু প্রতিটা মানুষ ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের সঙ্গে সংযুক্ত তাই অনলাইনে ব্যবসা করা অনেকটা সহজ। আপনি যদি যে কোন ব্যবসা অফলাইনে শুরু করে তা অনলাইনে বিক্রি করা এবং ভিডিও করে প্রচার করলেই অনলাইন থেকে ভালো মানের আয় করা যায়।

বিভিন্ন ব্যবসা করে -- যদি আপনি অনলাইনে ব্যবসা না করতে চান তাহলে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেগুলো অফলাইনে করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। সাধারণত আমরা অনেক ব্যবসা করতেই লজ্জাবোধ করে থাকি। কিন্তু যে কোন হালাল ব্যবসা লজ্জাজনকের কারণ হয় না। আপনি যদি লেখাপড়ার পাশাপাশি ইনকাম করতে ইচ্ছুক হন তাহলে ছোট খাটো একটি ব্যবসা শুরু করা।

ছবি বিক্রি করে ইনকাম -- যদি আপনি ছবি আঁকতে পছন্দ করেন বা ছবি তুলতে পছন্দ করেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছবি তুলে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন যা অনেকেই ক্রয় করতে ইচ্ছুক হয়। এছাড়াও বিভিন্ন বিয়ে বাড়ি এবং জন্মদিনে ফটোগ্রাফি করে অনেক ভালো মানের ইনকাম করা যায়।

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যারা লেখালেখি করতে অনেক পছন্দ করে। এ সকল মানুষ সব সময় লেখে লেখি করে আয় করার উপায় খুঁজে থাকে। এবং আয় করা টাকা বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে উইথড্র বা উঠাতে চান বা লেখালেখির সেই ওয়েবসাইটগুলো খুঁজে থাকে যারা বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে আয় করা টাকা পেমেন্ট করে থাকে।

আপনি যদি নিজের পছন্দ মোতাবেক যেকোনো বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে পছন্দ করে থাকেন তাহলে আপনি এই দুই ধরনের কাজ বাসায় বসে করতে পারেন।

ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে ইনকাম -- আপনি যদি ইংরেজি ভাষায় আর্টিকেল বা পোস্ট লিখতে পারেন, তাহলে ইংরেজি ভাষায় আর্টিকেল লিখে সেগুলো নানা ধরনের কোম্পানির কাছে বিক্রি করে ইনকাম করা যায়।

বাংলায় আর্টিকেল লিখে ইনকাম -- আপনি যদি বাংলা ভাষায় নানা বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তাহলে, বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারেন। বাংলা আর্টিকেল লেখার একটি ভালো মানের ওয়েবসাইট হলো blogger.com যা বাংলা লেখার জন্য একটি ভাল মানের ওয়েবসাইট।

পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার উপায় কি এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। তাই আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা জানবো যে পড়াশোনার পাশাপাশি কত ভাবে ইনকাম করা যায়। আসুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যায়-

পড়ালেখার পাশাপাশি পাঁচ ভাবে ইনকাম করা যায়। তা হল-

পড়ালেখার কোনরকম ক্ষতি ছাড়াই এই পাঁচ ভাবে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন।

আপনি যদি মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায় খুঁজে দেখেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। মাসে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করার প্রধান উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা। সেজন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে আপনি কিভাবে এবং কোন মাধ্যমে মাসে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন সেসফল বিষয় আপনার প্রথমত জানা উচিত।

ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে সক্ষম হবে এমন কিছু কাজ তা হল। ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। ব্লগিং করতে আপনাকে কোন কিছুর প্রয়োজন হবে না। অনেকেই বলে যে ব্লগিং করতে ভালো মানের ক্যামেরা, এবং ভালো মানের এডিটিং প্রয়োজন হয়। এ সকল কোন কিছুরই ব্লগিং করতে প্রয়োজন হবে না। আপনি আপনার হাতের স্মার্টফোন ব্যবহার করে ব্লগিং করতে পারেন।

আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের সাহায্যে আর্টিকেল লেখালেখি করে ব্লক করে আপনি একটি ভালো মানের ইনকাম করতে পারেন। পাশাপাশি ইউটিউব, ফেসবুক ইত্যাদি নানা ধরনের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। বিভিন্ন রকম ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন যেমনঃ খাবারের ভিডিও, বা কোন কিছু তৈরি করার ভিডিও, বিজনেস এর ভিডিও ইত্যাদি নানা ধরনের ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন।

পড়াশোনার পাশাপাশি অফলাইনে অনেকভাবে ইনকাম করা যায়। প্রথমেই বলা হয়েছে যে কোন হালাল কাজেই লজ্জাজনক না। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি অফলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায় তা জানা উচিত। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক-

পড়াশোনার পাশাপাশি যে সকল ভাবে অফলাইনে ইনকাম করা যায় সেগুলো-

মোবাইল সার্ভিসিং -- বর্তমান সময়ে প্রায় সবারই কাছে স্মার্টফোন রয়েছে এবং দেশের ৯৯% মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন। অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেকেরই স্মার্টফোনে সমস্যা দেখা দেয় বা অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। সাধারণত তখন সেই ফোনগুলোকে সার্ভিসিং এর দোকান বা শোরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। আপনি যদি মোবাইল সার্ভিসিং সম্পর্কে ধারণা রেখে থাকেন তাহলে ছোট একটি দোকান দিয়ে সার্ভিসিং কাজ করতে পারেন। এবং সেই নষ্ট মোবাইল গুলোকে ঠিক করতে পারেন।

ফাস্টফুডের ব্যবসা -- আমাদের মধ্যে ফাস্টফুড পছন্দ করেনা এমন খুব কম মানুষই রয়েছে। কারণ এই জেনারেশনের মানুষ ফাস্টফুড অনেক পছন্দ করে থাকে। যদি আপনি অর্থের কারণে দোকান দিতে না পারেন তাহলে ছোট একটি ঠেলাগাড়ি নিয়ে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যবসা শুরু করুন, যেখানে মানুষের সমাগম রয়েছে।

রেস্টুরেন্টের ব্যবসা -- সাধারণত অনেক মানুষ বা আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে রেস্টুরেন্টে যেতে পছন্দ করে থাকি। তাই বর্তমান সময়ে একটি সফল ব্যবসা হল রেস্টুরেন্টের ব্যবসা। আপনি যদি হালাল একটি ব্যবসা করতে চান তাহলে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করতে পারেন। সাধারণত বিভিন্ন স্কুল কলেজের অথবা ইউনিভার্সিটির পাশে এই ব্যবসার করতে পারলে ভালো হয়। কারণ ইয়ং জেনারেশন এর মানুষ সবচেয়ে বেশি রেস্টুরেন্টে যেতে পছন্দ করে থাকে।

বইয়ের ব্যবসা -- সফল ব্যবসার মধ্যে একটি অন্যতম ব্যবসা হল বইয়ের ব্যবসা। যদিওবা বর্তমান সময়ে বই পড়ার মতো মানুষ অনেকটাই কম তবুও, অনেক মানুষ বই পড়তে পছন্দ করে থাকে। এছাড়াও পড়াশোনা করতে আমাদের বিভিন্ন ধরনের বইয়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে। যদি আপনি স্কুল কলেজের বা ইউনিভার্সিটি আশেপাশে একটি ভালো মানের বইয়ের দোকান দিতে পারেন তাহলে অনেক লাভজনক হবে।

জুতোর দোকান -- আমরা সবাই জুতো পড়তে অনেক পছন্দ করে থাকি। বিভিন্ন সময় আমরা বিভিন্ন ধরনের জুতো পড়ে থাকি। এখন আপনি যদি হালাল উপায়ে ব্যবসা করতে চান তাহলে জুতোর ব্যবসা করতে পারেন। পাইকারি দামে জুতো কিনে একটি নির্দিষ্ট দামে বিক্রি করলেই আপনি অনেকটা লাভবান হয়ে থাকবেন। সাধারণত পড়াশুনার পাশাপাশি এই ব্যবসাটি আপনি করতে পারেন।

ফুড ডেলিভারি -- অনেক সময় অনেক কারণে আমরা খাবার খেতে ভুলে যায়। এবং বাহিরে অফিসে ফুড অর্ডার করে খেয়ে থাকি বা বাসাতে থেকে ফুড বা খাদ্য রেস্টুরেন্ট থেকে অর্ডার করে থাকি। অর্ডার করা খাদ্য রেস্টুরেন্ট থেকে নিয়ে যদি আমরা অর্ডার করা ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছে দিতে পারি তাহলেই মাসে একটি ভালো মানের ইনকাম করা সম্ভব।

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান তাহলে এই পোস্ট বা আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি। ফ্রিল্যান্সিং জগতে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে সেরা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

সময় যত বৃদ্ধি পাচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে ডিজিটাল মার্কেটিং হয়ে উঠছে একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট। সাধারণত অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তাদের পণ্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিতে সুবিধা নিচ্ছে। যদি আপনি একজন ভালো মানের ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়? এখন বিষয়টা হল আপনি এমনি এমনি বা ফ্রিতে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে পারবেন না। এ সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দিয়ে কোর্স করে জানতে হবে।

এর মধ্যে কিন্তু কোর্স করার জন্য অনেক পরিমানে টাকা নেয়। আপনাকে এসবের মধ্যে পড়া যাবে না। আপনাকে প্রথমে একটি ভালো মানের ট্রেনিং সেন্টার খুঁজতে হবে যেখানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে সকল প্রকার ধারণা দিবে। এরপর ওখানে গিয়ে ভর্তি হয়ে আপনাকে পোস্ট করে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে।

বাংলাদেশে এমন অনেক আইডি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা বিভিন্নভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্বন্ধে শিক্ষা দিয়ে থাকে, যারা সফলভাবে ডিজিটাল মার্কেট আর হতে পেরেছে। সে সকল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারে এবং এ সম্পর্কে জানতে পারে।

সম্মানিত পাঠক বৃন্দ আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি যে, ছাত্র অবস্থায় অনলাইনে ইনকাম করার উপায় - ছাত্রদের অনলাইনে ইনকাম, পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার উপায়, মাসে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করার উপায়, ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম ইত্যাদি নানা বিষয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করা হয়েছে।

আমাদের লেখা এই আর্টিকেলটি বা পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে এই পোস্টটি বা ট্টিকেলটি অন্য সকলের মাঝে বা বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিন। যেন তারা আর্টিকেলটি পরে উপকৃত হতে পারেন।

"আসসালামু আলাইকুম"

""ধন্যবাদ""